![]() |
ছবি:গুগল ইমেজেস |
অর্ণব চট্টোধ্যায়ের
দু’টি অণুগল্প
একটি রাজনৈতিক হত্যা
হলুদ পার্টির লোকগুলো এক-এক করে এগোয়। বড্ড বাড় বেড়েছে পল্টুর। স্টেশন থেকে বেরিয়েই কালিঘরের পাশের সরু রাস্তাটার দু’দিকে ঘাপটি মেরে বসে ওরা। একজনের কোমরে পিস্তল, অন্যজনের হাতে রড। আজই এসপার-ওসপার হবেই।
‘নীল পার্টির হয়ে ব্যানার হাতে নেতাগিরি পেছন দিয়ে বেরবে শালা তোর!’ বেঁটে কালু খৈনি ডলে নেয়।
হলুদ পার্টির লোকগুলো এক-এক করে এগোয়। বড্ড বাড় বেড়েছে পল্টুর। স্টেশন থেকে বেরিয়েই কালিঘরের পাশের সরু রাস্তাটার দু’দিকে ঘাপটি মেরে বসে ওরা। একজনের কোমরে পিস্তল, অন্যজনের হাতে রড। আজই এসপার-ওসপার হবেই।
‘নীল পার্টির হয়ে ব্যানার হাতে নেতাগিরি পেছন দিয়ে বেরবে শালা তোর!’ বেঁটে কালু খৈনি ডলে নেয়।
শেষ
ট্রেনের খবর হল।
অন্ধকার
গলির দু’ধারের অন্ধকারটা সারা শরীর দিয়ে ঢেকে নিল ওদের।
হাতে সময় খুবই কম
অনেক্ষন হাঁটার পর গোপালের ক্লান্তি আসে। জল খায়। এই পথ দিয়েই পাশের গাঁয়ে যেতে হয়। আজ হাটবার বলে দু-একটা গোরুগাড়ি চলেছে ধীরে। বেশ চড়া রোদ।
থলেটা ভালো করে দেখে নিয়ে পথ চলা আবার। পুরোনো কালের বাসন বলেই এত ভারী হয়েছে থলেটা। এগুলো দিয়ে যদি কিছু টাকা আসে, তাহলে কয়েকটা দিন অন্তত মুখে কিছু তুলে দেওয়া যাবে রুগ্ন ছেলেটার। কতকাল ভালোমন্দ খায় না!
কটাদিনই-বা আছে আর...
ডাক্তার
বলেছে হাতে সময় খুবই কম...
প্রিয় পাঠক, আপনাদের ভালোলাগা-মন্দলাগা, সবটাই নির্দ্বিধায় জানান
এই ব্লগের 'কমেন্ট'-এ, এমনকি অর্ণব-কেও সরাসরি ফেসবুক বা ই-মেলে জানাতে পারেন। ভালো বা মন্দের
ফিডব্যাকটা পাওয়া দরকার আগামীর জন্য।
অর্ণব চট্টোপাধ্যায়ের ফেসবুক-ঠিকানা https://www.facebook.com/arnab.chattopadhyay.1806
ই-মেল arnabchatterjee25@gmail.com
মন্তব্যসমূহ