দ্বৈপায়ন-এর নতুন সংখ্যা


দ্বৈপায়ন ।। বর্ষ ১৪ ।। ISSN:2394-3602 ।। অক্টোবর- নভেম্বর ২০১৫ ।।


 ছোটগল্প:
১) মাসুদুল হক ২) শিমুল মাহমুদ ৩) দেবাশিস রায়চৌধুরী ৪) চন্দন আনোয়ার ৫)  মলয় গোস্বামী ৬) সুব্রত ভৌমিক ৭) শুদ্ধেন্দু চক্রবর্তী ৮) বিশ্বজিৎ কর্মকার ৯)  অমিতকুমার বিশ্বাস

অনুবাদ গল্প:
 হারুকি মুরাকামির একটি গল্প।। ভাষান্তর- রুপাই পান্তি

মুক্তগদ্যঃ
১) বিভাস রায়চৌধুরী  ২)  রবিউল করিম

কবিতা:
 ১) তীর্থঙ্কর মৈত্র ২) চন্দন ঘোষ ৩) গৌতম মণ্ডল ৪) সমরেশ মুখোপাধ্যায় ৫) শবরী রায়  ৬) অলক বিশ্বাস  ৭)  অনুপম মুখোপাধ্যায় ৮)  তমাল বন্দ্যোপাধ্যায় ৯)  সব্যসাচী মজুমদার ১০) কার্তিক নাথ ১১) অর্ণব চট্টোপাধ্যায় ১২) সুব্রত মণ্ডল ১৩) মিলন চট্টোপাধ্যায়   ১৪) শূদ্রক উপাধ্যায় ১৫) ধৃতিরূপা দাস ১৫) নাজনীন খলিল  ১৬) প্রবীর  চক্রবর্তী ১৭) অভিমন্যু মাহাত ১৮) অদিতি বসুরায় ১৯) শ্যামনীল ২০) মাসুদার রহমান ২১) বাবলু রায় ২২) তুহিন দাস ২৩) মুজিব মেহেদী ২৪) বাপি গাইন ২৫) মেঘ অদিতি ২৬) কিশোর ঘোষ ২৭) বিবি বসু ২৮) অরুণকুমার দত্ত ২৯) সৈকত ঘোষ ৩০) অলক বিশ্বাস ৩১) সুবীর সরকার ৩২) আইরিন সুলতানা ৩৩) সুশোভন দত্ত প্রমুখ।  

অনুবাদ কবিতাঃ
 ১) কবি: এলেনা লিলিয়ানা পপেস্কু ।। দেশ: রোমানিয়া ।। ভাষা: রুমানিয়  ২) কবি: ইঙ্খেল লাসারেত ।। দেশ: আর্হেন্তিনা ।। ভাষা: স্প্যানিশ ।। অনুবাদকঃ মৈনাক আদক

প্রবন্ধঃ 
 অন্তরা চৌধুরী ।। প্রসঙ্গ- অনিল ঘড়াই-এর ছোটগল্প

সাক্ষাৎকার:
সুরঞ্জন প্রামাণিক 

গ্রন্থ সমালোচনা:
১)  তমাল বন্দ্যোপাধ্যায়ের 'অদেখা বিষুবরেখা' নিয়ে লিখছেন মলয় গোস্বামী।   
২) শুদ্ধেন্দু চক্রবর্তীর 'আকাশপালক' ও  'শিকারতত্ত্ব" নিয়ে লিখছেন দেবজ্যোতি রায়।
৩) নির্মল হালদারের কাব্যগ্রন্থ ‘উইলকক্স’ নিয়ে  লিখেছেন সব্যসাচী মজুমদার।
 ৪) সমরেশ মুখোপাধ্যায়ের কাব্যগ্রন্থ ‘তোমার ইঙ্গিত বুঝি’ নিয়ে লিখেছেন অভিজিৎ বেরা। 
৫) অমিতকুমার বিশ্বাসের গল্পগ্রন্থ ‘রাত্রির হৃদয়ে এখন নীল শুঁয়োপোকা’  নিয়ে লিখেছেন দেবাশিস রায়চৌধুরী। 

প্রচ্ছদ বিষয়েঃ প্রচ্ছদে কেয়াদেবীর ছবি দেখতে পাচ্ছি। কিন্তু কেয়াদেবী সম্পর্কে আমরা তেমন কিছুই জানি না বললে চলে। শঙ্করপুর সমুদ্রসৈকতে পাথর ও ইটের টুকরো, সমুদ্রের ফেনা ও নাইলনের দড়ি দিয়ে তৈরি একটা বিগ্রহ চোখে পড়ে। স্থানীয় বাসিন্দাদের জিজ্ঞাসা করাতে তারা জানান, এটি কেয়াদেবী। কিন্তু কে এই কেয়াদেবী? কবে থেকে তিনি পূজিত হয়ে আসছেন তিনি? পুরাণে কি তাঁর উল্লেখ আছে? নাকি তিনি এক লোকদেবী, যেমন ওলাবিবি। হতে পারে। কেয়া নামক গুল্ম (?) জাতীয় উদ্ভিদের নীচে এই বিগ্রহটি ছিল। এই উদ্ভিত বোধহয় রাক্ষুসি সমুদ্রের নিষ্ঠুর আগ্রাসন থেকে রক্ষা করে মানুষের মাটি-ঘর-দোয়ার। তাই পুজো। আসলে গাছকেই। হয়তো। কেয়াদেবী সম্পর্কে কৌতূহল বাড়লে গুগলদেবের শরণাপন্ন হই। কিন্তু তিনি মৌন। অতএব ফেসবুকে বারকয় চিৎকার! কেউ শোনেনি বোধহয়। শুনলে জানাবেন। আমাদের আগ্রহ রইল। আমরা কেয়াদেবী সম্পর্কে আগামী সংখ্যায় বিশেষ আলোকপাত করতে চাই।

মন্তব্যসমূহ