সিজোফ্রেনিয়া!
সিজোফ্রেনিয়া!
সিজোফ্রেনিয়া!
তবু চলছে।
রক্তবমির ’পর হেঁটে যায় মানুষ
কিংবা প্রতারক হাওয়া। ঘর বাঁধে। আর নিজের ঘরে নিজেই আগুন লাগিয়ে ‘লাগ ভেলকি লাগ’ খেলায়
বিশ্বকাপ চাম্পিয়ান!
শালা, সারাদিন শুভেচ্ছা বিনিময়। ‘ভালো
থাকবেন। নতুনকে জড়িয়ে থাকবেন। মাড়িয়ে
থাকবেন। যা যা পারেন সে-ভাবেই থাকবেন!’
থাকবো। রক্তকাঁথায় নিজের শব রেখে
আদুরে কন্ঠে দূরভাষে বলব,খেয়ে নিও,লক্ষ্মীটি! বলব, বেয়নেট মেলে রাখো বারুদের বিছানায়।
ধুস্ !!!
সব ভুষামাল!
সব।
কথায় হবে না।
শক্ দাও শক্!
চিৎকার করুক ‘ইয়াক ইয়াক’!!
তবু হাই ভোল্টেজ শক্!
তু ষা র ফা ল গু নী ঢুকিয়ে দাও।
খুলি ফা টি য়ে ঢুকিয়ে দাও।
মর্গের দেওয়ালে লিখে দাও তাঁদের
কবিতা।
লিখে দাও ‘বিদায় বন্ধুগণ’!
হে নূতন, আর কত রক্ত নেবে?
যদি পারো পৃথিবীটাকে ছুঁড়ে ফেলে
দাও মহাশূন্যের কফ্ থুতুর নর্দমায়!
ততদিন ভালো থাকব। ভাইয়ের রক্ত
মেখে।
--অমিতকুমার বিশ্বাস
মন্তব্যসমূহ