বাসনার সমস্তটাই গ্যারেজ। হাওয়ারা আসা যাওয়া করে। খুক্করে কেশে ওঠার নির্দেশনা
কোথাও সাঁটা নাই। ঘুরতে ঘুরতে যেখানে এসে পড়ি- এর নাম গণককুঞ্জচালতালয়। জীবনানন্দকে
দেখা যাচ্ছে- তবে, ফুল গাছ থেকে একটু তফাতে।
লিমিট লিমিট বলে চেঁচিয়ে
সুনশানতা ভেঙে ফেলার কারুকাজ দেখতে দেখতে কীভাবে নতুন ছবকে পালক গুঁজে রাখতে হয়; শিখছে।
প্রতিদিন, এই গড়িয়ে গড়িয়ে চলে যাওয়ার কাছে এক বর্ষা
এমন কিছুই নয়। মনস্তাপময়তায় ভুগে, ভিজে
চুপসে উঠছে পড়া। তবু, শীত এপথ দিয়েই আসে।
এই জজবা রোদগ্ধকালে এমন কালো নামছে বাসনার জানালায়! চুপকরে পেছনে এসে
দাঁড়িয়েছে বাওফুল তোলার দিন!
হ্লা
আর কোন শব্দভাঁজ নয়, নয়
বলো-
তৃষ্ণার ভেতর লুকিয়ে রেখেছি এক একটি
পারিজাত ভবন; হৈমন্তিক পূর্ণিমা
শবাহততা দেখে দেখে আঁতকে উঠছ নরম যে ভোর আলো
ওই মাঙ্গলিক দুপুরের রৌরব ভেদ করে যে ডাকতে ডাকতে চলেছে
তাদের অভিন্ন সোহম সুডৌল মিনারের ভঙ্গিমা
দ্যাখো... দূর থেকে শুধু আলো দেখা যায়; কাছে গেলেও
 |
ছবিঃ অমিতকুমার বিশ্বাস |
মন্তব্যসমূহ
পারিজাত ভবন; হৈমন্তিক পূর্ণিমা
আর, আপনাদের মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগলো... :)