মার মার! মার শালাকে
এখন বাংলা ব্যান্ড হেব্বি চলছে। কথা বলছিস কেনরে? মার মার! মার শালাকে!
মেরে ইডেনের উপর দিয়ে পাঠিয়ে দে। সোজা ছক্কা! একটু
হাসুন দাদা! কিংবা দিদি! দেখুন কোরপান পড়ে আছে মৃত বতলের পাশে! আর বাবুরা এখনও ফুর্তিতে!
পুলিশ হো যাও ফুলিশ! বাচ্চেকো কান পাকাড়কে লে যাও উস্কে মাম্মিকে পাস আওর দুধ পিলাও, সরাব পিলাও। কিয়া বাত
কিয়া বাত! কান টানলেই মাথা আসবে। অতএব কোরপান লাশ
হয়ে হাজির হয়ে যাও ডিসেকশান রুমে। আর মানে মানে সরে
পড়ো।
লে বাবু, বন্দুক লেকে ছুট!
ভঙ্গুরবিবাহ ফেলে সে এক হারানো
অপরাধ
সতর্কপ্রবণ দিনে রেখে গেল ইচ্ছে
অপবাদ
আর এক অবনত দলছুট হাসি স্মৃতিমেঘে
আদর অগ্রাহ্য করে ধেয়ে এল নক্ষত্রের
বেগে
আর এই কেঁপে ওঠা যোগিনীর পান্ডুরাঙা
হাত
হাতে হাত চোখে চোখ...অস্ত্রময়
বারুদের রাত
লিখেছে ফুলের ঠোঁটে হিজিবিজি
অক্ষরের ক্রোধ
ছটফটে পতঙ্গ থেকে কু-সন্ধানী
এই মৃত্যুবোধ
চাউনি বাড়িয়ে দেয়.....তূণ থেকে বাণ খসে পড়ে
লাঙল গৃহস্থ, তবু পরবাসী চাঁদ অস্ত্রাগারে
যায় সে জ্যোৎস্না ছুঁয়ে ...টুপটুপ
লাভা নদী এবং বমন
মোহনা উপেক্ষা করে নীলকন্ঠ অনিচ্ছুক
অস্ত্র সমর্পণ
প্রায় দেড় দশক আগে মাত্র উনিশ
বছরের এক তরুণ কবি লিখেছিল। ভাগ্যিস এখন লেখেনি। নইলে... অম্বিকেশ বাবু আছেন? শিলাদিত্য? ঘরে? থাকুন
থাকুন। খবরদার, একদম বেরোবেন না। বাইরে বাংলা ব্যান্ড চলছে!
কা-কা
'ঘোড়া নিমগাছে দেখনচাচা
থাকতেন', আর এখন 'চাচা আপন প্রাণ
বাঁচা'! কা কা! 'ছাদপর কালা কাউয়া
বইঠা!' তাই চাচা হাপিস! গিলিগিলি ফুস্!! বাচ্চেলোগ লাগাও
তালি। ঘোড়ানিম গাছে দেখনচাচা কাপড় খুলে শুয়ে
থাকতেন, আর এখানে কাপড় খুলে নিচ্ছে যে-এ-এ-এ-এ
! বাচ্চেলোগ, অ্যাডাল্ট
সিন! একটু ওদিকে তাকাও। শীলবাবু আসছেন কিংবা
হাসছেন!
ঝুমা চুমা দে দে
অমিতাভ'র সিনেমাটা রিলিজ করল, আর আমাদের
ঝুমা দে'র সে কী দুরবস্থা। লজ্জায় ব্যাচটাই
ছেড়ে দিল। ভাবা যায়! আর এখন? পথে-ঘাটে-বাটে চকাম চকাম লাপুটে সাপুটে খেয়ে নিচ্ছে। কার বাপের সাধ্যি আছে রোখার? এটাই কালচার! মানতে হবে, নইলে তুমি মাল সেকেলে,
বুজ্জো ? ( দাদার কীর্তি দেখে শিখেছি। তাই ভুল ধরবেন
না। নইলে যা তা করে দেব!) যদি বলো, প্রকাশ্যে যোনি লেহন করা যাবে না, তো গুরু পরদিনই পুরো রাজপথে! কি, মানবে না?
বয়ে গেল! আয় ঝুমা ফিরে আয়! বুকে কিংবা সুখে আয়!
মন্তব্যসমূহ