জোসনা পহরে ভরা ভাদরে-১
কিছু
লোক ঘিরে থাকে পাহারা সমেত,
আমি যেন চিড়িয়াখানার হিংস্রপ্রাণী
যে
কোন মুহুর্তে গিলে খাব সকল সভ্যতা, ফর্সা নার্সের শাড়ি খুলে দেখে নেব
উরুসন্ধির
মোহনা, নদী পাহাড়, উচু টিলা এমোন কি কালো কালো রেশম ছিড়ে
উড়িয়ে
দেব আকাশে, কামুক কামড়ে রক্তাক্ত করবো পুরুষ্ট গোলাপী ঠোঁট।
ছাদে
তুমিও নেই আমিও না পুর্ণিমা চাঁদ অনর্তক আলো পহর করলো
দেখ
তোমাকে ছাড়া ওরা আমাকে ছাদে যেতে দেয়নি বলেই মুহুর্তেই
তছনছ
লন্ডভন্ড করে দিতে পারি ,
হাসপাতালের ছাঁদ তরুণী ডাক্তার
নার্স
খালা সবি ধ্বংস হতে পারে।
দারুন
ক্ষুধার্ত মন ,তুমি এলে চাঁদ কে ছোব চাঁদ চুষে নেবে
আমাদের
সর্বস্ব, তৃষিত মন তরী ভাসাবে লোনজলে।
কাশবনের ভাদরে-২
শরতের
চাঁদ জোছনার পহরে আলোকিত চারদিক,
হই
হই রই রই রব মেঘ গুড়ুম গুড়ুম।
কাশবনের
আড়ালে আমরা লুকিয়ে ছিলাম
সাদা
সাদা ইলশা মেঘের কামার্ততায়, উষ্ণ আমরা।
সবুজ
ঘাসই আমাদের প্রাকৃতিক বাসর গালিছা,
রাত
যতই গভীর অন্তহীন কামোষ্ণ
ইলিশের
মতোন মুখভর্তি যোনিরস তোমারো তাই।
পাড়া
মাতম করে বুড়া-বুড়ি কাটমোল্লা,
তরুণেরা
বুধি-পুর্ণিমায় আনন্দে মাতোয়ারা
ঝির
ঝির হাওয়ায় গড়া-গড়িতে কাশফুল-
তোলু
মেখে কিম্ভুত-কিমাকার অভয়বে,
আমাদের
কে পায়। এ
ভরা ভাদরে রূপালী হাওয়ায় হাওয়ায়।
মন্তব্যসমূহ