সংখ্যাটি প্রকাশ করতে পেরে আমি খুব আনন্দিত ও
আপ্লুত। অনেক ভালোবাসা এই সংখ্যার সম্পাদক শামীম সাঈদ-কে। আমাদের দিকে যেভাবে
বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন তা অভাবনীয়। ভালোবাসা রইল কবি সুবীর সরকারের প্রতি,
যিনি ‘অচেনা যাত্রী’র জন্মলগ্ন থেকে ‘অচেনা যাত্রী’কে আকাশপ্রদীপের মতো তুলে
ধরেছেন, এই হেমন্তের অরণ্যে তার ব্যাতিক্রম হবে কেন? প্রকৃতপক্ষে এই সংখ্যাটির
উদ্যোক্তা তিনিই। শামীম অসামান্য কবিতার সম্ভার উপহার দিয়েছেন আমাদের। প্রিয় পাঠক, আপনাদের ভালো লাগবেই। সঙ্গে রইল আমাদের
সাধারণ বিভাগগুলি। আপনারা বার বার জানিয়েছেন আমাদের অনুবাদ বিভাগটি বেশ শক্তপোক্ত,
আমরা আপনাদের সেইসব কথা মাথায় রেখে এই প্রথমবার কবিতার পাশাপাশি গল্প-অনুবাদে হাত দিয়েছি। ভালো বা মন্দ সে বিচার আপনাদের হাতে।
বিচার করতেই হবে। অনুবাদক তথা পত্রিকাটির উন্নতিকল্পে এ বিচার অনিবার্য।
‘অচেনা যাত্রী’র কথা উঠলে ‘অচেনা যাত্রী’র ফোটোগ্রাফির কথা ওঠে। উঠবেই। কারণ
ছবিগুলো অসামান্য। এ জন্য আমি এই সংখ্যায় তরুণ চিত্রপরিচালক সৌরদীপ্ত চৌধুরী'র কাছে কৃতজ্ঞ। আমরা এপার-ওপারের ভালো সাহিত্য পরিবেশনের পাশাপাশি নান্দনিকতায় এগোতে
পেরেছি কেবলমাত্র সৌরদীপ্তদের মতো শিল্পীদের হাতধরে। এই হাত কখনও আলগা হবে না জানি।
অমিতকুমার বিশ্বাস
মন্তব্যসমূহ