হ্যালো, ইস্টিলের প্রেমিকা কেমন আছ
১
আদি পাপের ভোগ দৃশ্যে অভিনয় করতে শিখেনে হে বালক বালিকা
এক আধুনিক উত্তর সমাজ ঢেউ দিছে তোমাদের কোমরের ছায়ায়।
গর্ভ ঋণ অচল এখন ‘সরোগেইট ম্যাদার’ বাচ্চা বিয়ুবে। প্রেমিকারা থাক নির্ভাজ।
শিশুরা ক্রীড়া সামগ্রী- প্রেমের জাতক নয়। প্রেম তার ছায়া হারাচ্ছে প্রেতছায়া বনে।
ইস্টিলের নারী মোমের ছায়ায় দেখো চিনতে পারো কি না?জলের কঙ্কাল।
২
মায়া ও মমতা জীবন ভিক্ষা মাগে বিলাসিনী তোমার ম্যাপল গাছের কাঁটায়।
জানিনা কি হতো যদি আদি মাতামহী খুঁজ পেত বলাকা ব্লেডের শিল্পগুণ।
আজকাল নাড়ী কর্তন পানি ভাত বলেই- মাতা ও প্রেমিকা এক জোট জন্মনিয়ন্ত্রনে।
ইস্টিলের পোশাকের ভিতরে অনুর্বরতা নাকশক ইঞ্জেকশান। ডাক্তার পুষ করে।
৩
শুনেছ কুরুক্ষেত্র আবার আসছে। খুব মজা হবে। মহাযুদ্ধ তো মজার জিনিস।
আচ্ছা ধর যদি এবার পাঞ্চালী সুর্য নারায়নের দ্বারা গর্ভবতী না হয়।কী হবে?
তবে তার পুত্রদের পিতা কে হবে? আমি ভাবছি আর ভাবছি। কী হবে?
যোনী রাজ্য ফিরে আসছে। দশজন স্বামি নিয়ে সংসার করবে ইস্টিলের প্রেমিকা।
শুনেছ কুরুক্ষেত্র আবার আসছে। খুব মজা হবে। মহাযুদ্ধ তো মজার জিনিস।
আচ্ছা ধর যদি এবার পাঞ্চালী সুর্য নারায়নের দ্বারা গর্ভবতী না হয়।কী হবে?
তবে তার পুত্রদের পিতা কে হবে? আমি ভাবছি আর ভাবছি। কী হবে?
যোনী রাজ্য ফিরে আসছে। দশজন স্বামি নিয়ে সংসার করবে ইস্টিলের প্রেমিকা।
৪
মনে আছে হে ইস্টিলের প্রেমিকা-
মা তখন তালপাতার বেনারসি পরে বাবার বাসর ঘরে লাফ দিয়ে ঢুকতেন
কিচ্ছু বলার আগে ভদ্রমহিলা স্বামী দেবতার ঠোঁটে রক্ত শিঙ্গা লাগিয়ে
আসমান জমিন কাঁপিয়ে গুংগাতে গুঙাতে প্রতি দ্বন্দ্বীকে দ্বন্ধের আহ্বান দিতেন।
আমার জন্ম হতো ধুলোর তোশকে। কেওয়া কাঁটা দিয়ে কাঁটা হতো নাড়ী।
মনে আছে হে ইস্টিলের প্রেমিকা-
মা তখন তালপাতার বেনারসি পরে বাবার বাসর ঘরে লাফ দিয়ে ঢুকতেন
কিচ্ছু বলার আগে ভদ্রমহিলা স্বামী দেবতার ঠোঁটে রক্ত শিঙ্গা লাগিয়ে
আসমান জমিন কাঁপিয়ে গুংগাতে গুঙাতে প্রতি দ্বন্দ্বীকে দ্বন্ধের আহ্বান দিতেন।
আমার জন্ম হতো ধুলোর তোশকে। কেওয়া কাঁটা দিয়ে কাঁটা হতো নাড়ী।
৫
প্রিয় ইস্টিলের প্রেমিকা, যায় দিন ভালো বলেছেন মহাত্ম জন। জন্মের ছিল না ঠিক।
এরা খারাপ ছিল খুব খারাপ। খোদ খোদাকে ভাগ করেছিল দুই ভাগে। এক ভাগে নারী।
আজ আমাদের প্রভুর মতো তোমারা এক অদ্বিতীয়। ইচ্ছাজলের জলফলের একক মালিক।
প্রিয় ইস্টিলের প্রেমিকা, যায় দিন ভালো বলেছেন মহাত্ম জন। জন্মের ছিল না ঠিক।
এরা খারাপ ছিল খুব খারাপ। খোদ খোদাকে ভাগ করেছিল দুই ভাগে। এক ভাগে নারী।
আজ আমাদের প্রভুর মতো তোমারা এক অদ্বিতীয়। ইচ্ছাজলের জলফলের একক মালিক।
৬
আজকাল তোমাদের কি হয়েছে?
হাতে পস্ততরের হারিকেন ধরিয়ে দিয়ে ঝড়ে জংগলে ছেড়ে দাও
একটি বার ভুলেও ভাবনা না মানুষ গুলো অফিসের নামে কই যায়
কি খায়, কেন রাত বিরাতে বড়ি ফিরে চোখ লাল, মুখে গন্ধ
এর চাইতে ভালো ছিল গভীর বনে গাই হরিনির পিছেন পাথরের 'কুড়া' , সালমনের পেছনে তর্পুন।
এর চাইতে ভালো ছিল নলখাগড়ার বনে পাগলির মতো কেহ। ইস্টিলের প্রেমিকা তুমি ঘুমাও।
তোমার পেটের ভিতর ভুক্ষাসি চিতার গর্জন। তুমি তাদের থামতে বললে পাথরে আগুন জ্বালি।
আজকাল তোমাদের কি হয়েছে?
হাতে পস্ততরের হারিকেন ধরিয়ে দিয়ে ঝড়ে জংগলে ছেড়ে দাও
একটি বার ভুলেও ভাবনা না মানুষ গুলো অফিসের নামে কই যায়
কি খায়, কেন রাত বিরাতে বড়ি ফিরে চোখ লাল, মুখে গন্ধ
এর চাইতে ভালো ছিল গভীর বনে গাই হরিনির পিছেন পাথরের 'কুড়া' , সালমনের পেছনে তর্পুন।
এর চাইতে ভালো ছিল নলখাগড়ার বনে পাগলির মতো কেহ। ইস্টিলের প্রেমিকা তুমি ঘুমাও।
তোমার পেটের ভিতর ভুক্ষাসি চিতার গর্জন। তুমি তাদের থামতে বললে পাথরে আগুন জ্বালি।
![]() |
ছবি সৌজন্যঃ আন্তর্জাল |
মন্তব্যসমূহ