অণুগল্প ও মতামত


অণুগল্পঃ 
                            কোথায় হারালে

                              অন্তরা চৌধুরী


       পুজো শেষ কাশফুলগুলো তখনো অস্তিত্বের লড়াইয়ে টিকে আছে এমনই এক শরতের রৌদ্রকরোজ্জ্বল দিনে আমি আর হরেকৃষ্ণদা যাচ্ছিলাম বর্ধমানের কোচিং সেন্টারে পড়তে আসানসোল বর্ধমান প্যাসেঞ্জার পুজোর রেশ তখনো সকলের কাটেনি তাই ট্রেন বেশ ফাঁকা সঞ্জীব আমাদের বন্ধু তারও আমাদের সঙ্গেই যাওয়ার কথা যদিও সে উঠবে দুর্গাপুর থেকে হরেকৃষ্ণদা উঠেছে আসানসোল থেকে, আমি রাণীগঞ্জ থেকে অপেক্ষা শুধু সঞ্জীবের দুর্গাপুর ঢোকার আগেই যথারীতি সঞ্জীবের ফোন
     -বৃন্দা, তোমরা কোন কম্পার্টমেন্টে আছো?
     -এই তো, লেডিসের পরেরটায়, চলে এসো সিট রেখেছি
   ট্রেন দুর্গাপুরে কিছুক্ষন দাঁড়িয়ে রাজবাঁধের অভিমুখে ছুটে চলেছে পনের মিনিট কেটে গেল; সঞ্জীবের দেখা নেই ফোন করলাম
    -সঞ্জীব, কোথায় তুমি?
    -আরে, আমিতো লেডিসের পরের কামরাতেই উঠলাম কিন্তু তোমাদের দেখতে পাচ্ছিনা কেন?
আমি ফোন অফ করে চারিদিক খুঁজতে লাগলাম কিন্তু সঞ্জীবকে দেখতে পাচ্ছিনা হরেকৃষ্ণদা তার বেঁটে খাটো চেহারা আর বিশাল ভুঁড়ি নিয়ে  ট্রেনের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত হন্যে হয়ে খুঁজে এল পেলনা আমরা বেশ চিন্তিত ও উদবিগ্ন এবার হরেকৃষ্ণদা ফোনে সঞ্জীবকে বলল,
   -হ্যাঁ, শোনো সামনে পানাগড় আসছে তুমি যে কামরায় আছ সেখানকার গেট থেকে বাইরে হাত নাড়বে এই গেট থেকে বৃন্দাও হাত নাড়বে ও তো বেশ লম্বা ওকে সহজেই তুমি দেখতে পাবে
 পানাগড় স্টেশন এল আমি অনিচ্ছা সত্ত্বেও অনির্দিষ্ট সঞ্জীবের উদ্দেশ্যে পাগলের মত হাত নাড়তে লাগলাম যথারীতি অনির্দিষ্টের উদ্দেশ্যে আমার হাত নাড়া দেখে কিছু তরুণ যুবক আকৃষ্ট হয়ে পড়ল ওদিকে সঞ্জীবও হাত নাড়তে থাকে কিন্তু কেউ কাউকে দেখতে পায়না মনে তীব্র অশান্তি ঘটনাটা কি ঘটছে কেউ বুঝতে পারছেনা আমি আর হরেকৃষ্ণদা রহস্যের কোন সমাধান করতে না পেরে অবশেষে বর্ধমানে নেমেই সঞ্জীবকে ফোন-
      -তুমি কোথায়?
     -আরে আমিতো পনের মিনিট ধরে তোমাদের জন্য স্টেশনের বাইরে অপেক্ষা করছি তোমাদের বেরতে এত দেরী?

  চমকে গেলাম পনের মিনিট আগে? সঞ্জীব এত আগে পৌঁছল কি করে? ট্রেন তো এইমাত্র ঢুকল স্টেশনে......  
ছবিঃ সৌরদীপ্ত চৌধুরী, চিত্রপরিচালক













মতামত

১। কবি শিমুল মাহমুদের একটি মূল্যবান মতামত পড়ুন বন্ধুরা

      প্রতিদিন একটু একটু করে 'অচেনা যাত্রীঅনন্য হয়ে উঠতে শুরু করেছে বোঝা যাচ্ছে অচেনা যাত্রীর কর্ণধারদের বিচক্ষণতাপ্রাজ্ঞতা আর শিল্পবোধের গভীরতা ভাবছি 'অচেনা যাত্রীআমার মত একজন রুগ্ন কবিকে কেন এত ভালোবাসে আমার কবিতা দিয়েই কেনো শুরু করতে হবেভালোবাসাকে প্রশ্রয় না দিয়ে লেখা মূল্যায়নের প্রতি 'অচেনা যাত্রীনির্মোহ থাকবে এই দাবি আজীবন এই দাবি এই কারণে, 'অচেনা যাত্রী'-র মান ও ক্রমবিকাশ নিয়ে যেন আমরা কেউ প্রশ্নবিদ্ধ না হই 'অচেনা যাত্রীনিরপেক্ষ থাকবেএতে 'অচেনা যাত্রী'-র প্রতি আস্থা বৃদ্ধি পাবেআর আস্থাশীল 'অচেনা যাত্রীহয়ে উঠবে আমাদের চূড়ান্ত অর্জন তা না হলে আরো আরো ওয়েভ ম্যাগের ভিড়ে  'অচেনা যাত্রীহারিয়ে যাক বা অর্থহীন হয়ে উঠুক এমন আত্মঘাতি পরিণতি কাম্য নয় শুভকামনা



কবি শিমুল মাহমুদ


। কবি অমিতাভ দাস 'অচেনা যাত্রীপড়ে লিখছেন--
      গত নবম সংখ্যা থেকে 'অচেনা যাত্রীপড়ছি  ক্রমশ ভালো লাগছে  অমিত এত ভালোবাসে যে আমার লেখা প্রায় প্রতি সংখ্যায় ছাপে  সে কারণে গুণগান করছি তা নয়  গুণগান ওঁর গুণপনার জন্য  ওঁর পত্রিকার কয়েকটি   বৈশিষ্ট্য--

     একঅনুবাদ কবিতা প্রকাশ  বিভিন্ন ভাষার 
     দুইনতুনদের অধিক সুযোগ দেয় লিখতে 
     তিনভালো ভালো বিষয়ে প্রবন্ধ ছাপে 
     চারঅখ্যাত শক্তিশালী কবিকে খুঁজে  তাঁকে নিয়ে সংখ্যা প্রকাশ  যেমন-'কবি বিষ্ণু বিশ্বাস সংখ্যা 
     পাঁচঅলংকরণ সৌন্দর্যবোধ আমাকে চমকে দেয়  মুগ্ধ করে 
     ছয়অমিতের চমৎকার সম্পাদকীয় 
     সাতঅণুগল্প চর্চা 

    ইত্যাদি অনেক কারণে পত্রিকাটি বিরল 




কবি অমিতাভ দাস। কবি বিনয় মজুমদারের বাড়ির সামনে।





      


৩।শূদ্রক উপাধ্যায়ঃ~
       'অচেনা যাত্রী’-র এবারের সংখ্যাটি পড়লাম বেশ দারুণ লাগল সম্পাদকীয়, প্রিয় পাঠ ,নিয়মিত বিভাগ, অনুবাদ কবিতা, কবিতা বিষয়ক গদ্য ও অণুগল্প  দিয়ে সাজানো  এবারের সংখ্যাটি কবি তমাল বন্দ্যোপাধ্যায়ে ও দেবাশিস বিশ্বাস-এর কবিতাগুলি  মন ছুঁয়ে গেল এছাড়াও কবি অমিতাভ দাস ও সৈকত ঘোষের  কবিতাগুলি ও ভাল

      নিয়মিত বিভাগটি মন কেড়ে নিল, শিমুল মাহমুদ,শঙ্কর দেবনাথ,সুবীর সরকার, তানজিন তামান্না, মাসুদার রহমান, উপল বড়ুয়া, শামীম সাঈদ, সৌমিত্র চক্রবর্তী, রোশনি ইসলাম, নাজনীন খলিল, মিলন চট্টোপাধ্যায়, আইরিন সুলতানা, অলক বিশ্বাস -এর কবিতা উল্লেখযোগ্য

      অনুবাদ বিভাগ টি বরাবরই মন কেড়ে নেয়। এবারেও তার অন্যথা হয়নি মৈনাক আদক-কে অনেক ধন্যবাদ  স্প্যানিশ কবি রাসেন্স দিয়াস -এর কবিতা অনুবাদ করার  জন্য

      দেবশ্রী ভট্টাচার্য-র কবিতা বিষয়ক গদ্যটা ঠিক মনমতো হল না " কবিতা নিয়ে লালনমন কী ভাবছে?" দিয়ে শুরু করে গদ্যকার নিজের আত্মস্মৃতিকে তুলে ধরেছেন যা আমার কাছে "কবিতা তোমায় দিলাম আজকে ছুটি " শিরোনামে "কবিতা ও আমি" বলে মনে হল নামকরণটা "কবিতা ও আমি " হলে ভালো লাগতো তবে গদ্যকারের ছোটো বেলায় লেখা ছড়াটি আমার দারুণ লাগল  
                                                 “কুচুর মুচুর ভেলপুরি,
                                                 কপিল দেবের সেঞ্চুরি
                                                   তেড়ে মেড়ে তক্কা,
                                                 তেন্দুলকারের ছক্কা”
      প্রেমিক না -পাওয়াটা গদ্যকারের ব্যর্থতা কিন্তু কবিতা লেখার জন্য প্রেমিকের প্রয়োজন কি আছে ? "এখন কবিতা লেখার জন্য প্রেমিক জোটাই কোত্থেকে" কবিতা তো অনুভব থেকে আসে কষ্ট থেকে আসে আনন্দ থেকে আসে যাইহোক, পড়ে ভালো লাগল  

      অন্তরা চৌধুরী’র গল্পটার মধ্যে একটা রহস্য ও দেহতত্ত্ব র‍য়েছে, কিন্তু নামকরণটা ঠিক মনঃপুত হল না মনে হচ্ছিল একটা ডাইরি পড়ে শোনাতে শোনাতে গল্পে ঢুকে  গেলেন সঞ্জীবের চরিত্র টা ঠিক ফুটে উঠল না হাত নাড়ানো ও ফোন করাটা কি বৃন্দা ট্রেনের সীটে বসে ঝাঁকুনি খেতে খেতে ঘুম ঘোরে স্বপ্ন হারিয়ে গেছিলেন! বাক্য  বিন্যাসে আর একটু জোর দেওয়া উচিত মোটের উপর ভালো হয়েছে।  


 \         
      ৪। নাজনীন খলিলঃ

       কতদিনই-বা হবে! মনে হয় এইতো সেদিন প্রথম লিখা পাঠালাম—‘অচেনা যাত্রী’ -তে তারপরেরটা শুধুই ক্রমাগত আপন হয়ে ওঠার এক গল্প আমি লিখলাম খুব ভাল  লাগল সকলের আন্তরিকতা আপন করে কাছে টেনে নেয়ার অসামান্য সক্ষমতা  একে একে যাত্রীর নতুন /পুরাতন সব যাত্রীরা বন্ধু হয়ে গেল কেউ এই বাংলার, কেউ-বা ওই বাংলার আমি বাংলাদেশের হয়েও বাংলাদেশী অনেক কবির সাথে    ‘অচেনা যাত্রী’-তে লেখার আগে পরিচিত ছিলাম না এখানে এসে তাদের সাথেও  পরিচিত হলাম যেমন মাসুদার রহমান অথবা শিমুল মাহমুদ এমন আরো অনেকের সাথে  
            'অচেনা যাত্রী' আজ আমার কাছে শুধুমাত্র লেখার একটা জায়গা নয় ‘অচেনা যাত্রী’  পরিবার হয়ে উঠেছে নিজের পরিবারের মতো নিজেকে এই পরিবারের একজন ভাবতে গর্ববোধ করি কোনো সহযোগিতা করতে পারলে তৃপ্ত  হই

       সব থেকে ভাল দিক হলো ম্যাগাজিনটির সর্বাঙ্গিন সৌন্দর্য ,সৌকর্য বৃদ্ধির জন্য এর কলাকুশলিদের আন্তরিক প্রচেষ্টা প্রধান সম্পাদক আমিত কুমার বিশ্বাস, কিংবা সুবীর সরকার অথবা বাকী  যারা আছেন তমাল, আইরিন, শূদ্রক, মৈনাক- এমন আরো অনেকে --- সকলেই খুব নিষ্ঠার সাথে  কাজ করে যাচ্ছেন   

                             আমি বিশ্বাস করি  'অচেনা যাত্রী' আরো বহুদূর এগিয়ে যাবে উত্তরোত্তর আরো অনেক বেশি শ্রীবৃদ্ধি হবে কারণ আমরা সবাই এর সাথে আছি আমাদের সাহায্য -সহযোগিতার হাত বাড়ানো আছে, থাকবে



৫। মৈনাক আদকঃ
অচেনা যাত্রী'র সাথে আমার পরিচয় বেশিদিনের নয়, 'অচেনা যাত্রী'র অষ্টম সংখ্যাটি পড়েই এত ভাল লেগে যায়, তারপর থেকে এবারের উৎসব সংখ্যা পর্যন্ত প্রতিটি সংখ্যাই পড়ি আর মুগ্ধ হই তাই  'অচেনা যাত্রী'র কাছে প্রত্যাশাও বেড়ে যাচ্ছে পাঠকের, আমাদের সকলের

      'অচেনা যাত্রী'তে  অনেক নতুন, অচেনা এবং বিস্মৃতপ্রায় অথচ আশ্চর্য কবির লেখা পড়ি বিষ্ণু বিশ্বাস সংখ্যাটি তার সর্বোত্তম উদাহরণ এবারের উৎসব সংখ্যাতেও এমন কয়েকজন কবির কবিতা পড়লাম যাদের লেখা এর আগে কখনো পড়িনি তবু বিশেষ করে ভালো লাগে শিমুল মাহমুদ, সুবীর সরকার, নাজনীন খলিলমাসুদার রহমান, শঙ্কর দেবনাথের কবিতা 'প্রিয়পাঠ' বিভাগটি মুগ্ধ করে, কবি অমিতাভ দাস, তমাল বন্দ্যোপাধ্যায়, দেবাশিস বিশ্বাস, শূদ্রক উপাধ্যায় -- প্রত্যেকের লেখাই মন ছুঁয়ে যায় অলংকরণও ভীষণরকম চমকে দেয়

      'অচেনা যাত্রীবাংলা সাহিত্যের আন্তর্জাতিক আন্তর্জাল পত্রিকায় উন্নীত হোক, সর্বতোভাবে সাহায্য করবো






     ৬। গ্লাদিস ওরতিস বোগোতা, কলম্বিয়া-র প্রথম সারির কবিঃ  


           'অচেনা যাত্রী'র সম্পাদক ও অনুবাদককে অনেক ধন্যবাদ রান্সেসের কবিতা          বাংলা ভাষায় অনুবাদ করার জন্য 'অচেনা যাত্রী'র সকলের প্রতি শুভেচ্ছা রইল


 





























৭। আনা সুরিয়ানো, পেরু-র প্রথম সারির কবিঃ

              অসাধারণ অলংকরণ এবং উপস্থাপনা








৮। ফ্যানি গোনসালেস,দোমিনিকান রিপাবলিক- এর জনৈক পাঠকঃ 
  
        আমাদের দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় কবি রান্সেস বাংলা ভাষায় অনুদিত হলেন, এ    আমাদের পরম প্রাপ্তি ধন্যবাদ নয়, 'অচেনা যাত্রী' পরিবারের জন্য আমার তরফ  থেকে রইল মেরেঙ্গে লোকগানের মূর্চ্ছনা আর অনেক শুভকামনা
 





৯। রান্সেস দিয়াস,দোমিনিকান রিপাবলিক- এর প্রথম সারির কবিঃ 

'অচেনা যাত্রী'র সম্পাদককে অনেক ধন্যবাদ আমার কবিতা, আমার দেশের কবিতা বাংলা ভাষায় অনুবাদ প্রকাশ করার জন্য কয়েক হাজার মাইল দূরে বসেও 'অচেনা যাত্রী'র উৎসব সংখ্যার কলরব অনুভব করতে পারছি 'অচেনা যাত্রী' পরিবারের সকলের প্রতি শুভেচ্ছা রইল

 




'অচেনা যাত্রী'র উৎসব সংখ্যা এখানেই শেষ হল। ভালোথাকুন। আগামী সংখ্যার জন্য অপেক্ষা করুন।

মন্তব্যসমূহ

শূদ্রক বলেছেন…
একটা রহস্য আছে এই গল্পের মধ্যে । ভালো লাগলো।
Sanjib Hansda বলেছেন…
হা হা হা হা হা খুব ভালো।তবে বৃন্দার হাত নাড়ার সময় যে যুবকেরা ছিল তারা একাকী থাকার সময় বৃন্দাকে খুব মিস করবে।
Unknown বলেছেন…
শূদ্রক বাবু ও সঞ্জীব বাবু--আপনাদের অসংখ্য ধন্যবাদ মূল্যবান মতামত রাখার জন্য। আরো মন্তব্য আশা রাখি। ভালো থাকুন।
Mainak Adak বলেছেন…
'অচেনা যাত্রী'র সাথে আমার পরিচয় বেশিদিনের নয়, 'অচেনা যাত্রীর অষ্টম সংখ্যাটি পড়েই এত ভাল লেগে যায়, তারপর থেকে এবারের উৎসব সংখ্যা পর্যন্ত প্রতিটি সংখ্যাই পড়ি আর মুগ্ধ হই। তাই
'অচেনা যাত্রী'র কাছে প্রত্যাশাও বেড়ে যাচ্ছে পাঠকের, আমাদের সকলের।
'অচেনা যাত্রী'তে অনেক নতুন, অচেনা এবং বিস্মৃতপ্রায় অথচ আশ্চর্য কবির লেখা পড়ি। বিষ্ণু বিশ্বাস সংখ্যাটি তার সর্বোত্তম উদাহরণ। এবারের উৎসব সংখ্যাতেও এমন কয়েকজন কবির কবিতা পড়লাম যাদের লেখা এর আগে কখনো পড়িনি। তবু বিশেষ করে ভাল লাগে শিমুল মাহমুদ, সুবীর সরকার, নাজনীন খলিল, মাসুদার রহমান, শঙ্কর দেবনাথের কবিতা। 'প্রিয়পাঠ' বিভাগটি মুগ্ধ করে, কবি অমিতাভ দাস, তমাল বন্দ্যোপাধ্যায়, দেবাশিস বিশ্বাস, শূদ্রক উপাধ্যায় -- প্রত্যেকের লেখাই মন ছুঁয়ে যায়। অলংকরণও ভীষণরকম চমকে দেয়।
'অচেনা যাত্রী' বাংলা সাহিত্যের আন্তর্জাতিক আন্তর্জাল পত্রিকায় উন্নীত হোক, সর্বতোভাবে সাহায্য করবো।
মৈনাক আদক
Mainak Adak বলেছেন…
'অচেনা যাত্রী'র সম্পাদককে অনেক ধন্যবাদ আমার কবিতা, আমার দেশের কবিতা বাংলা ভাষায় অনুবাদ প্রকাশ করার জন্য। কয়েক হাজার মাইল দূরে বসেও 'অচেনা যাত্রী'র উৎসব সংখ্যার কলরব অনুভব করতে পারছি। 'অচেনা যাত্রী' পরিবারের সকলের প্রতি শুভেচ্ছা রইল।
রান্সেস দিয়াস, দোমিনিকান রিপাবলিক
Mainak Adak বলেছেন…
আমাদের দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় কবি রান্সেস বাংলা ভাষায় অনূদিত হলেন, এ আমাদের পরম প্রাপ্তি। ধন্যবাদ নয়, 'অচেনা যাত্রী' পরিবারের জন্য আমার তরফ থেকে রইল মেরেঙ্গে লোকগানের মূর্চ্ছনা আর অনেক শুভকামনা।
ফ্যানি গোনসালেস, দোমিনিকান রিপাবলিক
Mainak Adak বলেছেন…
অসাধারণ অলংকরণ এবং উপস্থাপনা।
আনা সুরিয়ানো, পেরু
Mainak Adak বলেছেন…
'অচেনা যাত্রী'র সম্পাদক ও অনুবাদককে অনেক ধন্যবাদ রান্সেসের কবিতা বাংলা ভাষায় অনুবাদ করার জন্য। 'অচেনা যাত্রী'র সকলের প্রতি শুভেচ্ছা রইল।
গ্লাদিস ওরতিস, বোগোতা, কলম্বিয়া